No Picture
Uncategorized

Training through video conferencing by UNICEF to make the General Public Aware and help in dealing with Carona.

করোনার মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে সচেতন ও সাহায্য করতে UNICEF এর প্রশিক্ষণ #NYKS এর 193 জন প্রতিনিধি কে Video Conference এর মাধ্যমে দেওয়া হল। উন্নত প্রযুক্তির উক্ত কনফারেন্সে আমিও প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে গর্বিত। সেই সংগে গতকালের […]

No Picture
Uncategorized
No Picture
Uncategorized
No Picture
Uncategorized

“কাগজ আমি দেখাবো না। কাগজ আমরা দেখাবো না।” কদিন আগে বাংলার কিছু প্রথিতযশা শিল্পীরা দারুণ একটি ভিডিও পোস্ট করলেন । তাঁদের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই। বিভিন্ন সময় তারা বিভিন্ন বস্তুর বিজ্ঞাপন করে থাকেন। সাবান, তেল, গাড়ি, বাড়ি, লোহার রড, সিমেন্ট। এখন সিপিএম ও তৃণমূলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ‘হিন্দু বিরোধী, রাষ্ট্র বিরোধী’ বিচার ধারার বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন। এদেরই এক সাথী কয়েক বছর আগে সিঙ্গাপুরে সোনার দোকান থেকে গয়না চুরি করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন । আমি জানিনা সেদিন তাঁদের কাগজ দেখাতে হয়েছিল কিনা। আমি নিজে একজন ফুটবলার ছিলাম, অল্প বিস্তর ফুটবল খেলেছি। খেলাধুলায় কোন জাত- পাত নেই, শিল্পের জন্যই শিল্পী। কিন্তু এই শিল্পীরা যেভাবে বাঙালী হিন্দু বিরোধী হয়ে উঠেছেন, নাগরিকত্বের বিরোধীতা করতে গিয়ে। বয়সের সাথে সাথে অভিজ্ঞতা বাড়ে, সেই উপলব্ধি থেকে আমার আশঙ্কা হয়, আগামী দিনে হিন্দু বাঙালীদের কাছে খুবই বিপদের দিন আসছে। আমার কথা বোঝার জন্য আপনাদের দুটো বই অবশ্যই পড়া উচিত। গীতা ও কোরান। দেখুন হিন্দুরা স্বভাবতই-উদার, দয়ালু ও বিভাজিত। সেই কারণেই হিন্দুদের উপর বারংবার আক্রমণ হয়েছে। ৮০০বছর ইসলাম রুল হয়েছে মুঘলদের সময়, তারপর ২৫০-৩০০বছর ইংরেজরাও রুল করেছে। অন্যদিকে ইসলাম ভীষণরকম United একত্রিত একটি শক্তি। গীতায় সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের কথা বলা হয়েছে। আমরা শিক্ষা পেয়েছি, জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। আমরা জানি বসুধায়ঃ কুটুম্বকম। অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠে যারা থাকেন তারা সকলেই আমার অতিথি। কিন্তু কোরানে কি বলছে, কোরানে বলছে ইসলাম এক ও একমাত্র ধর্ম। ইসলামের বাইরে যে ব্যক্তি অমুসলমান এক্ষেত্রে আমরা হিন্দুরা, তারা কাফের। এই কাফেরকে হত্যা করা বা ইসলাম ধর্মে রূপান্তর করা জন্নত বা স্বর্গ লাভের সমান। কোরানে দার-উল- ইসলামের ব্যাখ্যা রয়েছে। আপনারা অবশ্যই দার- উল-ইসলামের ব্যখ্যা পড়বেন। সেখানে ধর্ম নিরপেক্ষ দেশে যেখানে সরকার Minority বা divided Majority বা United Majority হয় । সেক্ষেত্রে মুসলমানদের ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত। সে কথাও কোরানে বলা রয়েছে। আজ পিঁয়াজের দাম নিয়ে কথা হচ্ছে, বেকারত্ব নিয়ে কথা হচ্ছে, দেশের অর্থনীতি নিয়ে কথা হচ্ছে। হওয়াও উচিত, ছাত্র আন্দোলন হচ্ছে চারিদিকে। CPM এর প্রচ্ছন্ন মদতে ও TMC এর টাকায়। ৭০ এর দশকে ২ পয়সা ট্রাম ভাড়া বেড়েছিল কংগ্রেস সরকারের সময়। আপনাদের মনে আছে কতগুলো ট্রাম ও বাসে আগুন দিয়েছিল বামপন্থী নকশাল ছাত্ররা? নকশাল আন্দোলনের দ্বারা ছাত্র যুব সমাজের একটা প্রজন্ম নষ্ট হলো। একটা সময় সারা দেশ থেকে যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি বা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীরা পড়তে আসতো। আজ বাংলার ছেলে মেয়েরা কোথায় যায়? দিল্লী, বম্বে হায়দরাবাদ, ব্যাঙ্গালোর । ৩৪বছর এই বাম শাসন কি দিয়েছে? ধর্মঘট, মিটিং, মিছিল, শতাধিক কলকারখানা Lock-out, বেকারত্ব! একটা সময় বাংলার অর্থনীতি ভারতের উপরের দিকে ছিল কিন্তু আজকে কোথায়? কাগজ আপনারা দেখাবেন না। কারণ আপনারা সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছেন। স্বার্থ আপনাদের থেকে ভালো কেউ বোঝে না। CPIM এর মিছিলে একটা সময় হাঁটতেন এখন TMC মিছিলে হাঁটছেন। আগামীদিনে যদি BJP সরকারে আসে তাহলে BJP মিছিলে সর্ব প্রথম আপনাদের মুখই দেখা যাবে। কিন্তু সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাঁদেরকে বিপদে ফেলবেন না।

No Picture
Uncategorized

“প্রধান মন্ত্রীর গালে, জুতো মারো তালে তালে!” এই স্লোগান ছিল ছাত্র সংগঠনের মিছিলে। যেদিন প্রধানমন্ত্রী কলকাতা এয়ারপোর্টে নামলেন সেদিন কৈখালিতে ছাত্ররা তুমুল আন্দোলন করলো, সারা কলকাতায় আন্দোলন হলো। আমরা আপনারা সকলেই দেখেছি। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই রকম অসম্মানিত হওয়ার কারণ কি? তার দোষ কি? ওনার দোষ হলো #CAA মাধ্যমে হিন্দু বাঙালী উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দেওয়া। উদ্বাস্তু কি? হঠাৎ হিন্দু বাঙালী নামের পাশে উদ্বাস্তু কথাটি এলো কেন? জিন্না পাকিস্তান চেয়েছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হোল। গান্ধীজি দেশ ভাগকে সমর্থণ করেননি। ১৯৪৬ সালে দেশ ভাগের আগে জ্যোতি বসু ব্রিগেডে সুরাবর্দির সাথে আন্দোলন করলেন আগে পাকিস্তান স্বাধীন হবে তারপর ভারত সৃষ্টি হবে। পরিণামে: – জিন্নার নির্দেশে সুরাবর্দির নেতৃত্বে শুরু হলো Direct Action Plan. কি এই Direct Action Plan? অবিভক্ত বাঙলায় মুসলিম প্রধান অঞ্চলে কলকাতায় এবং নোয়াখালিতে হিন্দু নিধন। পুরুষদের হত্যা ও মহিলাদের ধর্ষণ করে খুন। ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট বাঙলাদেশের খুলনা, ঢাকা, বরিশাল, ময়মনসিংহ, যশোর বা পদ্মা পাড়ের গ্রাম অঞ্চলে হঠাৎ করে বলে দেওয়া হলো এই দেশ তোমাদের নয়, তোমরা এখান থেকে চলে যাও। তাদের সেখানে জমি ছিল, পুকুর ছিল, গরু বাছুর ছিল। বাগানে আম, জাম , কাঁঠালের গাছ ছিল। হঠাৎ সব ত্যাগ করে তারা চলে এলো পশ্চিমবঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গের কোথায় তারা থাকলো? বনগাঁ, বারাসত, বসিরহাট, ডায়মণ্ডহারাবার, কাকদ্বীপ, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও মালদহে। দেশ ভাগের এক মাসের মাথায় সেপ্টেম্বর মাসে গান্ধীজি নেহেরু কে বললেন পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমানে বাংলাদেশ, থেকে যে সকল হিন্দু ও শিখরা ভারতে আসতে চাইবে, ভারত সরকার যেন তাদের অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করে। আধ পেটা, অর্ধনগ্ন অন্ন, বস্ত্রের কথাতো ছেড়ে দিন। তাদের বাসস্থানের জায়গা হলো, পশ্চিমবঙ্গের যে জায়গা গুলির নাম বললাম সেখানকার রিফিউজি ক্যাম্পে নয়তো রেললাইনের ধারে। জ্যোতি বাবু আবার স্লোগান দিলেন- “আসছে কারা? বাস্তু হারা।” এই বাস্তুহারাদের রেশন কার্ড দেওয়া হলো। তাদের ভোট ব্যাঙ্ক বানানো হলো। রেশন কার্ড দিয়ে আপনি সরকারের ভর্তূকির টাকায় সস্তায় খাবার পেতে পারেন, নাগরিকত্ব নয়। তাদের জমির পাট্টা দেওয়া হলো, অর্থাৎ তুমি জমিতে থাকতে পারবে, কিন্তু মালিক নও। দলিল দেওয়া হয়নি। এইরকমভাবে দীর্ঘদিন নিপীড়িত, বঞ্চিত হিন্দু বাঙালি উদ্বাস্তু। কংগ্রেসের দোষে দেশ ভাগের জন্য যে কষ্ট পেয়েছে। তারা বামফ্রন্টের ভোট ব্যাঙ্কে পরিণত হলো। ১৯৫০ সালে নেহেরু ও লিয়াকত চুক্তি হলো। পাকিস্তানে হিন্দুদের ও ভারতে মুসলিমদের যেন ধর্মের কারণে প্রান না যায়। ভারত সেই চুক্তি পালন করলো কিন্তু পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে হিন্দু উদ্বাস্তুরা ভারতবর্ষে আসতে লাগলো। আজ ৭২ বছর পর নরেন্দ্র মোদী সেই সকল মানুষ যারা ভাগ্যের পরিহাসে দীর্ঘ দিন ধরে সামাজিক অনিশ্চতায় দু দুটো প্রজন্মকে নষ্ট করে ফেললেন, সেই মানুষদেরকে নাগরিকত্ব আইন দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। সেই কারণেই #CAA যার জন্য তৃণমূল এর চরম বিরোধীতা করছে। আপনি এর পক্ষে আসুন।

No Picture
Uncategorized

নেতাজী যখন স্বাধীন ভারতের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন আন্দামানে, সেই সময় তিনি গান্ধীজিকে বলেছিলেন যে সমগ্র ভারতবাসী বোধয় পূর্ণ গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত নয়। সেহেতু যদি স্বাধীনতার পর বছর খানেক সেনার দ্বারা শাসন কায়েম রাখা যায় তাহলে ভারতবাসী এক সুশৃঙ্খল জাতি হিসাবে গড়ে উঠবে। নেতাজীর দূরদর্শিতা অতুলনীয় এবং এই কারণে সারা পৃথিবী এই বীর বাঙালীকে সম্মান জানায়। কিন্তু সাম্প্রতিককালে মুষ্টিমেয় কয়েকজন বুদ্ধিজীবী বাঙালী যে ভাবে গণতন্ত্রের দুরপ্রয়োগ করছে তা সত্যিই নিন্দনীয়। গত 2দিন ধরে JNU নিয়ে বাঙলার সংবাদ মাধ্যম তোলপার। কিন্তু কি এই JNU? এটি হল 1969 সালে জওহরলাল নেহেরুর নামে তৈরি হওয়া একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যার উদ্যেশ্যে ছিল সারা ভারতের মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের নামমাত্র খরচে উচ্চ শিক্ষা দেওয়া। এই ছাত্র ছাত্রীরা ‘আমার আপনার করের’ টাকায় উচ্চ শিক্ষা পেয়ে “ভারতবর্ষকে আবার জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করাবে” এই আশায় করা। কিন্ত তার পরিবর্তে JNU ছাত্র ছাত্রীরা কি করছে? যে আফজল গুরু 2001 সালে সংসদে আতঙ্কবাদি হামলা করেছিল এবং সুপ্রিমকোর্ট যাকে ফাঁসির সাজা দিয়েছিল সেই আফজল গুরুর পক্ষ নিয়ে JNU ছাত্র ছাত্রীরা স্লোগান দেয় अफजल हम शर्मिंदा हैं तेरे कातिल जिंदा है भारत तेरे टुकड़े होंगे इंशाल्लाह इंशाल्लाह আফজল হাম শরমিন্দা হে, তেরে কাতিল জিন্দা হে, ভারত তেরে টুকড়ে হোংগে, ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ.. এখানেই তারা থেমে থাকেনি, তারা আরও বলেছিল:- तुम कितने अफजल मारोगे घर घर से अफजल निकलेंगे पकिस्तान जिंदाबाद कश्मीर मांगे आजादी, लडके लगें आजादी कश्मीर की आजादी तक जंग रहेगी , जंग रहेगी । भारत की बर्बादी तक जंग रहेगी जंग रहेगी । अफजल की हत्या नहीं सहेंगे नहीं सहेंगे । এটাই ছিল JNU ছাত্র ছাত্রীদের ব্যবহার। আর এই ছাত্র ছাত্রীদের অসভ্য ব্যবহারের সমর্থনে বাঙলার বুদ্ধিজীবীরা কাল মিটিং মিছিল করলেন অথচ গত দুদিন আগে দক্ষিন দিনাজপুরের কুমারগঞ্জের এক তরতাজা যুবতী প্রমীলা বর্মণ কে ধর্ষণ করে হত্যা করা হল এবং অভিযুক্ত ধর্ষকের নাম কোন এক মিয়াঁ, তখন কিন্তু এই বুদ্ধিজীবীরা কিছু বললো না। মাস খানেক আগে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে ভীষণভাবে হেনস্থা করা হল, তাঁকে বাঁচানোর জন্য রাজ্যপালকে আসতে হল। তখন কিন্তু এই বুদ্ধিজীবীরা দেখতে পাননা। তাদের চোখে ঠুলি পরা ছিল। তখন তারা মিছিলে হাঁটতে পারেন না কারণ তাদের কোমোড়ে বাত ছিল। এদের কান্ড কারখানা দেখে আমার যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের কথা মনে পরে গেল। যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের কথা আপনারা বোধয় খুব বেশী শোনেননি। অবিভক্ত বাঙলায় মোতুয়া এবং নমঃশূদ্র হিন্দুদের নেতা ছিলেন যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডল। তিনি পাকিস্তানের সাথে দেশ ভাগকে সমর্থন করে পাকিস্তানের প্রথম আইন মন্ত্রী হন 1947 সালে। যদিও বাবা সাহেব অম্বেদকর তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবুও কংগ্রেস ও কমিউনিষ্টদের প্ররোচনায় যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ভারতবর্ষের সিল্হট্ট তৎকালীন পাকিস্তানে চলে যায়।