
মঙ্গল বারের সন্ধ্যেটা একেবারে জমে
উঠতে চলেছে। জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে গোয়া এবং দিল্লি সেমিফাইনালের
দ্বিতীয় লেগে। শেষ বার যখন মুখোমুখি হয় এই দুই দল সেখানে রবিন সিং এর করা একমাত্র
গোলে এগিয়ে থাকে দিল্লি। দিল্লির দল চাইবে তাদের এই ১ গোলে এগিয়ে থাকার সুবিধা নিতে। রবিন সিং
যেভাবে আগের দিন গোল করেন তাতে এই ভারতীয় এর উপর ভরসা নিশ্চয় থাকবে। মালুদার দিকে
নজর অবশ্যই থাকবে। অসাধারণ ৮ টি অ্যাাসিস্ট আছে। গোয়ার লিও মৌরার বিপরীতে ভাল ভাবে
কাজে লাগাতে হবে এই মালুদাকে। ডিফেন্সকে আরও শক্তিশালী করবে জন আরনে রিজে। এই
ডিফেন্ডারকে নিজের সেরাটা দিতে হবে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। মনে রাখতে হবে
কোনমতেই প্রতিপক্ষকে আক্রমণে উঠতে দেওয়া যাবেনা। মাথায় রাখতে হবে প্রতিপক্ষের গোলে
ওয়ান টু ওয়ান পাস খেলতে পারলে যেকোন দল একটু চিন্তিত হবেই সেই সুযোগই কাজে লাগাতে
হয়। জিকোর ছেলেদের জ্বলে উঠতে দেরি। তাদের
সেই যোগ্যতা আছে ম্যাচ নিজের দখলে করার। ভরসা রাখতে হবে লুসিও এর উপর। ব্রাজিলিয়ন
এই ফুটবলার টেক্কা দিতে পারে দিল্লিকে। আছেন জোফরে। ইতিমধ্যে ২ টি গোল আছে তার।
দলকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা আছে লিও মৌরার। গোল করার পরের কিছু সময় খেলা
নিজেদের মধ্যেই রাখতে হয়। কারন ১ গোলে পিছিয়ে পড়লে যে কোন দলই চাইবে সমতায় ফিরে
আসতে। আর এই সময়টাই হয়ে ওঠে যেকোন দলের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উঠতে চলেছে। জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে গোয়া এবং দিল্লি সেমিফাইনালের
দ্বিতীয় লেগে। শেষ বার যখন মুখোমুখি হয় এই দুই দল সেখানে রবিন সিং এর করা একমাত্র
গোলে এগিয়ে থাকে দিল্লি। দিল্লির দল চাইবে তাদের এই ১ গোলে এগিয়ে থাকার সুবিধা নিতে। রবিন সিং
যেভাবে আগের দিন গোল করেন তাতে এই ভারতীয় এর উপর ভরসা নিশ্চয় থাকবে। মালুদার দিকে
নজর অবশ্যই থাকবে। অসাধারণ ৮ টি অ্যাাসিস্ট আছে। গোয়ার লিও মৌরার বিপরীতে ভাল ভাবে
কাজে লাগাতে হবে এই মালুদাকে। ডিফেন্সকে আরও শক্তিশালী করবে জন আরনে রিজে। এই
ডিফেন্ডারকে নিজের সেরাটা দিতে হবে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। মনে রাখতে হবে
কোনমতেই প্রতিপক্ষকে আক্রমণে উঠতে দেওয়া যাবেনা। মাথায় রাখতে হবে প্রতিপক্ষের গোলে
ওয়ান টু ওয়ান পাস খেলতে পারলে যেকোন দল একটু চিন্তিত হবেই সেই সুযোগই কাজে লাগাতে
হয়। জিকোর ছেলেদের জ্বলে উঠতে দেরি। তাদের
সেই যোগ্যতা আছে ম্যাচ নিজের দখলে করার। ভরসা রাখতে হবে লুসিও এর উপর। ব্রাজিলিয়ন
এই ফুটবলার টেক্কা দিতে পারে দিল্লিকে। আছেন জোফরে। ইতিমধ্যে ২ টি গোল আছে তার।
দলকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা আছে লিও মৌরার। গোল করার পরের কিছু সময় খেলা
নিজেদের মধ্যেই রাখতে হয়। কারন ১ গোলে পিছিয়ে পড়লে যে কোন দলই চাইবে সমতায় ফিরে
আসতে। আর এই সময়টাই হয়ে ওঠে যেকোন দলের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Be the first to comment