কলকাতা- ৩
কেরালা- ২
কলকাতার দীপাবলির আকাশ যখন আলোয় ঝলমল তখন দূরে কোচি জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামেও কলকাতার দল জ্বালাল ৩ পয়েন্টের রংমশাল। ৯০ মিনিটে মাঠে হল একের পর এক নাটক। মাঠ জুরে রইল টানটান উত্তেজনা। এককথায় অসাধারণ ফুটবল খেলা উপভোগ করলেন ফুটবল প্রেমিকেরা। ৩-২ এ কেরালাকে হারিয়ে কলকাতা উঠে এল তালিকার ৪ নম্বরে।
খেলার শুরু থেকে কলকাতার একটাই লক্ষ্য ছিল। ৩ পয়েন্ট। ম্যাচের শুরুতেই রিওর অসাধারণ একটা শট মিস হয়। এই গোলটা যদি হত তাহলে মাঠে থাকা ৬০ হাজার ২৫১ জন ভাল গোল দেখতেন। হাবাসের ছেলেরা মাঠে নেমেইছিল জেতার লক্ষ্য নিয়ে। ২৮ মিনিটের মাথায় গ্যাভিলনের পাস থেকে ম্যাচের প্রথম গোল করেন মোহানরাজ। বলতেই হয় এই গোল যতটা মোহানরাজের ততটাই গ্যাভিলনের। গ্যাভিলন গোল করতে না পারলেও অসাধারণ খেলেছে। তবে বোরা ফারনান্দেজকে আজ ততটা জ্বলে উঠতে দেখা যায়নি। ম্যাচ গড়াতেই খেলা চলে যায় কেরালার দখলে। বারবার চোখে পড়ছিল দলের ক্লান্তি। যখন কেরালা আক্রমনে উঠছে ৫/৬ জন মিলে,আবার রক্ষণেও কলকাতাকে ঘিরে ধরছে অনেকে মিলে। তখন কলকাতা আক্রমণে উঠছে ২জন মিলে। একমাত্র হিউমকে আজ বারবার উঠতে দেখা গেছে। হিউম বারবার আক্রমণে গেলেও গোল আসছিল না। তবে খেলাতে ছিল নাটকের সব রসদ। ফলে এতকিছুর পরেও অতিরিক্ত সময়ে গোল করে দলকে প্রয়োজনীয় ৩ পয়েন্ট এনে দেন আরাতা। আম্রিন্দের আজ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।
কেরালারও আজ ৩ পয়েন্টের জন্য মাঠে নেমেছিল। ৪৮ মিনিটের মাথায় জার্মানের গোল থেকে খেলায় ফিরে আসে কেরালা। কোচ জার্মানকে মাঠে নামিয়েছিলেন ফ্রেশ প্লেয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে। আর জার্মানও সেই প্ল্যানকে সার্থক করেন। পেনাল্টিকে কাজে লাগায়। জার্মানের চেস্ট ট্র্যাপ খুব ভাল। আজ কথা আসবেই হসুর। তার পা থেকেই আক্রমণ গুলো তৈরি হচ্ছিল। রামাজের খেলায় আজ ছিল আত্মবিশ্বাস ছোঁয়া।
তবে এই খেলায় জয়ে যেমন খুশি কলকাতা তেমনই ফুটবল প্রেমিক হিসেবে কেরালার জন্য কিছুটা কষ্ট নিশ্চয়ই পাবেন দর্শকরা। যখন আরাতার পা থেকে কলকাতার দ্বিতীয় গোল আসে সেই আনন্দের জোয়ারে গা ভাসাবার আগেই ১ মিনিটের মধ্যে নাটকীয় ভাবে গোল শোধ করেন জার্মান। ফুটবলের ক্ষেত্রে একটা কথা সবাইকে শেখানো হয় যে, দল গোল করার পর বিপরীত দল আরও শক্তিশালী ভাবে খেলাটাকে নিজেদের দখলে আনতে চায়। তাই গোলের পর ১৫ মিনিট সজাগ থাকতে হয়। আর এই ক্ষেত্রেও ঘটল সেই ঘটনা। জার্মান সেই ফাঁকা পথটাকেই কাজে লাগালেন। কেরলের মধ্যে আজ দলের প্রভাব দেখা গেছে। দলের ওঠা-নামা বেশ ভাল। যদিও আজকের হিরো অব দি ম্যাচ আন্তনিয় জার্মান। তবে সেই তকমা পেতেই পারতেন আরাতা।
আজ খেলার মধ্যে ছিল ভাল খেলার সব উপাদান। গোল, কর্নার, ফাউল , হলুদ কার্ড এমনকি পেনাল্টিও। হলুদ কার্ড দেখেন মেহেতাব, ফ্রাঙ্কো, মোহানরাজ। খেলার পরতে পরতে ছিল পট পরিবর্তন। একের পর এক গোল পরিশোধ। অবশেষে অতিরিক্ত সময়ে আরাতার গোলে জয় কলকাতার। খেলায় ছিল গতি। এক সময় যখন কলকাতাকে ডিমোটিভেট লাগছিল তখনই আরাতার গোল বুঝিয়ে দিল পিকচার আভি বাকি হ্যাঁয় মেরে দোস্ত। এই ম্যাচের পর কলকাতা জায়গা করে নিল ৪ আর কেরালা রইল ৮এ।
কলকাতার দীপাবলির আকাশ যখন আলোয় ঝলমল তখন দূরে কোচি জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামেও কলকাতার দল জ্বালাল ৩ পয়েন্টের রংমশাল। ৯০ মিনিটে মাঠে হল একের পর এক নাটক। মাঠ জুরে রইল টানটান উত্তেজনা। এককথায় অসাধারণ ফুটবল খেলা উপভোগ করলেন ফুটবল প্রেমিকেরা। ৩-২ এ কেরালাকে হারিয়ে কলকাতা উঠে এল তালিকার ৪ নম্বরে।
খেলার শুরু থেকে কলকাতার একটাই লক্ষ্য ছিল। ৩ পয়েন্ট। ম্যাচের শুরুতেই রিওর অসাধারণ একটা শট মিস হয়। এই গোলটা যদি হত তাহলে মাঠে থাকা ৬০ হাজার ২৫১ জন ভাল গোল দেখতেন। হাবাসের ছেলেরা মাঠে নেমেইছিল জেতার লক্ষ্য নিয়ে। ২৮ মিনিটের মাথায় গ্যাভিলনের পাস থেকে ম্যাচের প্রথম গোল করেন মোহানরাজ। বলতেই হয় এই গোল যতটা মোহানরাজের ততটাই গ্যাভিলনের। গ্যাভিলন গোল করতে না পারলেও অসাধারণ খেলেছে। তবে বোরা ফারনান্দেজকে আজ ততটা জ্বলে উঠতে দেখা যায়নি। ম্যাচ গড়াতেই খেলা চলে যায় কেরালার দখলে। বারবার চোখে পড়ছিল দলের ক্লান্তি। যখন কেরালা আক্রমনে উঠছে ৫/৬ জন মিলে,আবার রক্ষণেও কলকাতাকে ঘিরে ধরছে অনেকে মিলে। তখন কলকাতা আক্রমণে উঠছে ২জন মিলে। একমাত্র হিউমকে আজ বারবার উঠতে দেখা গেছে। হিউম বারবার আক্রমণে গেলেও গোল আসছিল না। তবে খেলাতে ছিল নাটকের সব রসদ। ফলে এতকিছুর পরেও অতিরিক্ত সময়ে গোল করে দলকে প্রয়োজনীয় ৩ পয়েন্ট এনে দেন আরাতা। আম্রিন্দের আজ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।
কেরালারও আজ ৩ পয়েন্টের জন্য মাঠে নেমেছিল। ৪৮ মিনিটের মাথায় জার্মানের গোল থেকে খেলায় ফিরে আসে কেরালা। কোচ জার্মানকে মাঠে নামিয়েছিলেন ফ্রেশ প্লেয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে। আর জার্মানও সেই প্ল্যানকে সার্থক করেন। পেনাল্টিকে কাজে লাগায়। জার্মানের চেস্ট ট্র্যাপ খুব ভাল। আজ কথা আসবেই হসুর। তার পা থেকেই আক্রমণ গুলো তৈরি হচ্ছিল। রামাজের খেলায় আজ ছিল আত্মবিশ্বাস ছোঁয়া।
তবে এই খেলায় জয়ে যেমন খুশি কলকাতা তেমনই ফুটবল প্রেমিক হিসেবে কেরালার জন্য কিছুটা কষ্ট নিশ্চয়ই পাবেন দর্শকরা। যখন আরাতার পা থেকে কলকাতার দ্বিতীয় গোল আসে সেই আনন্দের জোয়ারে গা ভাসাবার আগেই ১ মিনিটের মধ্যে নাটকীয় ভাবে গোল শোধ করেন জার্মান। ফুটবলের ক্ষেত্রে একটা কথা সবাইকে শেখানো হয় যে, দল গোল করার পর বিপরীত দল আরও শক্তিশালী ভাবে খেলাটাকে নিজেদের দখলে আনতে চায়। তাই গোলের পর ১৫ মিনিট সজাগ থাকতে হয়। আর এই ক্ষেত্রেও ঘটল সেই ঘটনা। জার্মান সেই ফাঁকা পথটাকেই কাজে লাগালেন। কেরলের মধ্যে আজ দলের প্রভাব দেখা গেছে। দলের ওঠা-নামা বেশ ভাল। যদিও আজকের হিরো অব দি ম্যাচ আন্তনিয় জার্মান। তবে সেই তকমা পেতেই পারতেন আরাতা।
আজ খেলার মধ্যে ছিল ভাল খেলার সব উপাদান। গোল, কর্নার, ফাউল , হলুদ কার্ড এমনকি পেনাল্টিও। হলুদ কার্ড দেখেন মেহেতাব, ফ্রাঙ্কো, মোহানরাজ। খেলার পরতে পরতে ছিল পট পরিবর্তন। একের পর এক গোল পরিশোধ। অবশেষে অতিরিক্ত সময়ে আরাতার গোলে জয় কলকাতার। খেলায় ছিল গতি। এক সময় যখন কলকাতাকে ডিমোটিভেট লাগছিল তখনই আরাতার গোল বুঝিয়ে দিল পিকচার আভি বাকি হ্যাঁয় মেরে দোস্ত। এই ম্যাচের পর কলকাতা জায়গা করে নিল ৪ আর কেরালা রইল ৮এ।
1 Trackback / Pingback